ফাইনাল রিপ্লাই টু অ্যাথিইস্ট (নাস্তিকতাবাদ)

নাস্তিকতাবাদ একবিংশ শতকের সবচেয়ে বড় কুসংস্কার। আর এই কুসংস্কারাচ্ছন্ন নাস্তিকতাবাদের জালে আবদ্ধ বর্তমান তরুণ প্রজন্ম। নাস্তিকরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে মানব প্রজন্মকে নাস্তিকতাবাদের দিকে আহ্বান করছে। অথচ দেখা যায় বহু কিংবদন্তি বিজ্ঞানী নাস্তিক ছিলেন না। তাঁরা সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বে বিশ্বাস করতেন। যেমন বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী আইস্টাইন আল্লাহর অস্তিত্বকে স্বীকার করে বলেছিলেন, “মানুষের জ্ঞান বুদ্ধি খুবই সীমিত ও স্বল্প। মানুষ সৃষ্টি জগৎকেউ বুঝে শেষ করতে পারেনি, সে তার সীমিত জ্ঞানে মহান স্রষ্টাকে বুঝবে কি করে?” (৫০ জন উচ্চ শিক্ষিতা মহিলার ইসলাম গ্রহণ, পৃষ্ঠা-৯)
বিজ্ঞানী আইজ্যক নিউটন বলেছেন, “একমাত্র চরম বুদ্ধিমান ও পরম ক্ষমতাশালী এক শক্তির নির্দেশেই সূর্য, গ্রহ, নক্ষত্র এবং ধুমকেতুর এক আশ্চর্য সুন্দর জগৎ সৃষ্টি হতে পারে। অন্ধের যেমন বর্ণ সম্বন্ধে কোন জ্ঞান নেই, তেমনি সর্বজ্ঞানী আল্লাহ কিভাবে সকল বস্তু ধারণ করেন সে সম্বন্ধে কোন ধারণা করতে আমরা সম্পূর্ণ অক্ষম।” (চল্লিশজন বিজ্ঞানীদের মতে আল্লাহর অস্তিত্ব)
ইংল্যান্ডের প্রখ্যাত বিজ্ঞানী রোমানেস তাঁর মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগে স্বীকার করে বলেছেন, “মহাবিশ্বকে কোন ক্রমেই আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার না করে বোঝা যায় না।” (ঐ পুস্তক)
ইংল্যান্ডের বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক রোমানেস তাঁর মৃত্যুর স্বল্পকাল আগে স্বীকার করে গেছেন, “মহাবিশ্বকে কোন ক্রমেই আল্লাহর অস্তিত্ব স্বীকার না করে বোঝান যায় না।”
যাইহোক নাস্তিকদের কয়েকটি জটিল প্রশ্নের উত্তর দিতেই আমার এই গ্রন্থ প্রনয়ণ। স্বভাবতই এই গ্রন্থটি চিন্তাশীল পাঠক পাঠিকার প্রাণ স্পর্শ করবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

বইঃ ফাইনাল রিপ্লাই টু অ্যাথিইস্ট

লেখকঃ মুহাম্মাদ আব্দুল আলিম 

প্রকাশনাঃ নিউ লেখা প্রকাশনী

মূল্যঃ ২৫০ টাকা।

 

অনলাইনে পাওয়া যাবে এই ঠিকানায়ঃ-

Amazon – Buy Now

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *